Can't found in the image content. টিম ইন্ডিয়ার কান্না দেখে যে আবেগঘন প্রশ্ন করল আনুশকা-কোহলির মেয়ে | ফ্রিডম বাংলা নিউজ
ফ্রিডম বাংলা নিউজ

সোমবার, ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪ |

EN

টিম ইন্ডিয়ার কান্না দেখে যে আবেগঘন প্রশ্ন করল আনুশকা-কোহলির মেয়ে

স্পোর্টস ডেস্ক | আপডেট: রবিবার, জুন ৩০, ২০২৪

টিম ইন্ডিয়ার কান্না দেখে যে আবেগঘন প্রশ্ন করল আনুশকা-কোহলির মেয়ে
ভারত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতার আনন্দে কাঁদছিল বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মাসহ পুরো ইন্ডিয় টিম। অন্যদিকে বাবার সেই কান্না দেখে মাকে প্রশ্ন করে বসে ছোট্ট মেয়ে ভামিকা। যার জবাব দিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী আনুশকা শর্মা।

আনন্দবাজার প্রতিবেদনের খবরে জানা যায়, কোহলির মেয়ে ভামিকা বাবার সেই কান্না দেখে মা আনুশকা শর্মাকে প্রশ্ন করে বসে— ওদের কান্না মোছাতে কে জড়িয়ে ধরবে? গণমাধ্যমে মেয়ের প্রশ্নের জবাব দিলেন আনুশকা, ওদের কান্না মোছানোর জন্য ১৫০ কোটি ভারতবাসী রয়েছেন।

চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মারা। আনন্দে বাঁধভাঙা কান্না ছিল দলের অন্য সদস্যদেরও। এমনকি ভারতীয় সমর্থকদের চোখেও ঝরছিল আনন্দ অশ্রু। সবাই ছোট্ট শিশুর মতো কান্না করছিলেন। টেলিভিশনে বিশ্বকাপ জেতার আনন্দে এ কান্না দেখে মেয়ে ভামিকা মাকে এমন প্রশ্ন করে।কী দারুণ জয়। কী দারুণ কৃতিত্ব। চ্যাম্পিয়নদের শুভেচ্ছা।

গণমাধ্যমে আনুশকা আরও লেখেন, টেলিভিশনে সবাইকে কাঁদতে দেখে আমাদের মেয়ের সবচেয়ে বড় চিন্তা ছিল— ওদের কান্না মোছাতে কে জড়িয়ে ধরবে? আমার ছোট্ট সোনা, ওদের কান্না মোছানোর জন্য ১৫০ কোটি ভারতবাসী রয়েছেন।

এর আগে বিশ্বকাপের মাঝে গ্যালারিতে দেখা গিয়েছিল আনুশকা শর্মাকে। নিউইয়র্কে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে ছিলেন তিনি। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ে দেখা যায়নি তাকে। বিশ্বকাপ জেতার পর বিরাটকে দেখা যায় ফোনে কথা বলছেন। বোঝা যাচ্ছিল— স্ত্রী ও সন্তানদের সঙ্গে কথা বলছেন তিনি। বিরাটের উচ্ছ্বাস দেখার মতো ছিল। এতদিন পর বিশ্বকাপ জিতে উচ্ছ্বাস ধরে রাখতে পারছিলেন না তিনি।

কোহলির ইনিংসটিই ভারতকে বড় স্কোর দাঁড় করিয়ে দেয়। ফাইনালে তিনি ৭৬ রান করায় ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন। ট্রফি জিতে কোহলি জানিয়ে দেন, দেশের হয়ে শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে ফেললেন তিনি। ম্যাচসেরার পুরস্কার নিতে এসে  কোহলি বলেন, এটাই আমার শেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ছিল। ঠিক যেটা অর্জন করতে চেয়েছিলাম আমি, সেটিই করেছি। তিনি আরও বলেন, মাঝে মাঝে এটা মনে হয় যে, আপনি হয়তো রান পাচ্ছেন না। তার পরেই একটা বড় রান চলে আসে। আসলে আমার কাছে ব্যাপারটি ছিল— হয় এখন, না হলে কখনো নয়।