চেন্নাই টেস্ট শুরুর আগে তামিম ইকবালের চেয়ে ৮ রান পিছিয়ে ছিলেন মুশফিকুর রহিম। তিন ফরম্যাট মিলিয়ে দেশের জার্সিতে সর্বোচ্চ রানের মালিক হতে হলে আর ৯ রানের প্রয়োজন ছিল। তবে প্রথম ইনিংসে ৮ রানে আউট হলে তামিমের পাশে বসার সুযোগ পান মুশফিক। তাকে ছাড়িয়ে যেতে অপেক্ষা করতে হয়েছে দ্বিতীয় ইনিংস পর্যন্ত।
এ যাত্রায় মুশফিক আউট হয়েছেন ১৩ রানে। দুই ইনিংসে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয় ইনিংসে তামিমের দেশের জার্সিতে সর্বোচ্চ ১৫, ১৯২ রানের মাইলফলক ছাপিয়ে শীর্ষে আরোহণ করেছেন মুশফিক।
দেশের অভিজ্ঞ এই ব্যাটার এখন পর্যন্ত ৯১ টেস্টে করেছেন ৫ হাজার ৯১৩ রান। ২৭১ ওয়ানডে ম্যাচ খেলে করেছেন ৭ হাজার ৭৯২ রান। আর টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের আগে ১০২ ম্যাচে করেছিলেন ১ হাজার ৫০০ রান। সবমিলিয়ে মুশফিকের রান ১৫ হাজার ২০৫। দুইয়ে থাকা তামিম ইকবালের রান ১৫ হাজার ১৯২।
বাংলাদেশের হয়ে রানের হিসাবে ১৫ হাজারি ক্লাবে নাম উঠেছে শুধু মুশফিক এবং তামিমের। তিনে থাকা সাকিব আল হাসানের রান ১৪ হাজার ৬৯৬। ৪র্থ স্থানে থাকা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের রান ১০ হাজার ৬৯৪। ১০ হাজার রান আর কেউ করতে পারেননি।
চার সিনিয়রের পর এই তালিকায় আছেন লিটন দাস। দেশের হয়ে ২৪৪ ম্যাচ খেলে ফেলা লিটনের রান ৭ হাজার ১৮৩।