ফ্রিডম বাংলা নিউজ

বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২১, ২০২৪ |

EN

চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালের চাপটা টের পাচ্ছেন হাল্যান্ড

স্পোর্টস ডেস্ক | আপডেট: শনিবার, জুন ১০, ২০২৩

চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালের চাপটা টের পাচ্ছেন হাল্যান্ড
আর্লিং হাল্যান্ডকে ছাড়াই প্রিমিযার লিগ, এফএ কাপের শিরোপা জিতেছে ম্যানচেস্টার সিটি। কিন্তু যে শিরোপাটি থাকলে ইউরোপিয়ান ফুটবলে সেরাদের কাতারে দাঁড়ানো যায়; সেই চ্যাম্পিয়নস লিগটাই নেই তাদের। ২০২১ সালে ফাইনালে পৌঁছালেও হার হয়েছে সঙ্গী। স্বপ্ন পূরণের আরেকটি মোক্ষম সুযোগ এনে দিতে এবার বড় অবদান গোলমেশিন আর্লিং হাল্যান্ডের। দলকে ফাইনালে টেনে নেওয়ার পর তাই চাপটা টের পাচ্ছেন নরওয়ে স্ট্রাইকার।

শনিবার দিবাগত রাত ১টায় চ্যাম্পিয়ন লিগ ফাইনালে সিটির প্রতিপক্ষ ইন্টার মিলান। এই শিরোপা জিতলে প্রথমবারের মতো ট্রেবল জয়ের স্বপ্নও পূরণ হবে তাদের। সব মিলে প্রত্যাশার চাপটা কেমন সেটি জানা গেলো হাল্যান্ডের কথায়, ‘অবশ্যই চাপবোধ করছি। না বললে মিথ্যা বলা হবে। তারা আমাকে ছাড়াই প্রিমিয়ার লিগ জিতেছে। আমাকে ছাড়া সব ট্রফিই জিতেছে। কিন্তু যে কারণে আমাকে এখানে আনা সেটা করার জন্যই সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।’

হাল্যান্ড ভালো করেই জানেন সিটি তাকে ছাড়া প্রিমিয়ার লিগ, এফএ কাপের শিরোপা ঘরে তুলেছে। কিন্তু পরম আরাধ্যের ইউরোপ সেরার ট্রফিটি জয়ের জন্যই যে তাকে আনা। সেটা তিনি ভালো করেই অবগত, ‘আমি আসার আগে ওরা প্রিমিয়ার লিগ টানা দুইবার জিতেছে। তারা ভালো করে জানে প্রিমিয়ার লিগ কীভাবে জিততে হয়। শুধু একটি ট্রফি তাদের মিসিং- চ্যাম্পিয়নস লিগ। ফলে আমি এখানে একটা কারণেই এসেছি।’

ইউরোপ সেরার মঞ্চে সিটির অপ্রতিরোধ্য যাত্রায় বড় অবদান ২২ বছর বয়সীর। ১২ গোলে এবারের সর্বোচ্চ স্কোরারও তিনি। ইংল্যান্ডের প্রথম মৌসুমটাও ছিল রেকর্ডময়। কিন্তু শেষ সাত ম্যাচে গোল মুখে সেই তেজটা দেখা যায়নি। মাত্র একটি গোল করতে পেরেছেন। হাল্যান্ড অবশ্য বিষয়টাকে ভিন্নভাবেই দেখেন, ‘সাত ম্যাচে একটি গোল- ব্যাপারটা এভাবে দেখতেই পারেন। অথবা এভাবেও দেখা যায় ৫২ ম্যাচে ৫২ গোল এবং ৮ এসিস্ট।’

ইস্তাম্বুলে আজ নিশ্চিতভাবেই সেই খরা ঘুচিয়ে নেবেন তিনি।