আইপিএল ফাইনাল শেষ হওয়ার পর ক্রিকেট ভক্তদের নজর থাকে এর আর্থিক পুরস্কারের দিকে। কারণটাও স্বাভাবিক। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল টি-টোয়েন্টি লিগ যে আইপিএল। এবারের আসরে গুজরাট টাইটান্সকে হারিয়ে চেন্নাই সুপার কিংস শিরোপা ঘরে তুলেছে। তাতে যৌথভাবে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের মতো সর্বোচ্চ পাঁচবার শিরোপা জয়ের স্বাদ পেয়েছে চেন্নাই। শিরোপা জয়ের সঙ্গে ২০ কোটি রুপিও যোগ হয়েছে তাদের ভাগ্যে। কারণ এটাই শিরোপা জয়ী দলের প্রাইজমানি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ২৫ কোটি ৯৪ লাখ ৫৭ হাজার টাকার কিছু বেশি।
রানার্স আপ হওয়া গুজরাট প্রাইজ মানি হিসেবে পেয়েছে ১৩ কোটি রুপি তথা ১৬ কোটি ৮৬ লাখ ২৯ হাজার টাকার কিছু বেশি।
দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে গুজরাটের কাছে পরাজিত হয়ে তৃতীয় স্থান অর্জন করা মুম্বাইও খালি হাতে ফিরছে না। তারা পেয়েছে ৭ কোটি রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৯ কোটি ৮ লাখ টাকার কিছু বেশি। চতুর্থ স্থান অর্জনকারী লখনউ সুপার জায়ান্টস পেয়েছে সাড়ে ৬ কোটি রুপি তথা ৮ কোটি ৪৩ লাখ ১৪ হাজার টাকার বেশি।
সর্বাধিক রান সংগ্রাহক হিসেবে অরেঞ্জ ক্যাপ জিতেছেন গুজরাটের ওপেনার শুবমান গিল। ২৫ বছর বয়সী ১৭ ম্যাচে ৮৯০ রান করে পেয়েছেন ১৫ লাখ রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১৯ লাখ ৪৫ হাজার টাকার বেশি। ইমার্জিং প্লেয়ারের খেতাব জেতা রাজস্থান রয়্যালস ওপেনার জশ্বস্বী জয়সওয়াল পেয়েছেন সবচেয়ে বেশি ২০ লাখ রুপি তথা ২৫ লাখ ৯৪ হাজার টাকার কিছু বেশি।
টুর্নামেন্টে কে কত পেলো
চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই সুপার কিংস: ২৫ কোটি ৯৪ লাখ ৫৭ হাজার টাকা
রানার্স আপ গুজরাট টাইটান্স: ১৬ কোটি ৮৬ লাখ ২৯ হাজার টাকা
প্রথম রানার্স আপ মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স: ৯ কোটি ৮ লাখ টাকা
দ্বিতীয় রানার্স আপ লখনউ সুপার জায়ান্টস: ৮ কোটি ৪৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা
ইমার্জিং প্লেয়ার জশ্বস্বী জয়সওয়াল: ২৫ লাখ ৯৪ হাজার টাকা
মোস্ট ভেল্যুয়েবল প্লেয়ার শুবমান গিল: ১৫ লাখ ৫৬ হাজার টাকা
গেম চেঞ্জার শুবমান গিল: ১৫ লাখ ৫৬ হাজার টাকা
পারর্পল ক্যাপ তথা সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মোহাম্মদ সামি (২৮ উইকেট): ১৯ লাখ ৪৫ হাজার টাকা
অরেঞ্জ ক্যাপ তথা সর্বোচ্চ রান সংগ্রাক শুবমান গিল (৮৯০ রান): ১৯ লাখ ৪৫ হাজার টাকা