Can't found in the image content. লিটনের ঝড়ো ফিফটির পর বৃষ্টির হানা, খেলা বন্ধ | ফ্রিডম বাংলা নিউজ
ফ্রিডম বাংলা নিউজ

রবিবার, ডিসেম্বর ২২, ২০২৪ |

EN

লিটনের ঝড়ো ফিফটির পর বৃষ্টির হানা, খেলা বন্ধ

স্পোর্টস ডেস্ক | আপডেট: বুধবার, নভেম্বর ২, ২০২২

লিটনের ঝড়ো ফিফটির পর বৃষ্টির হানা, খেলা বন্ধ
ভারতের দেয়া টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে লিটনের দাসের ঝড়ো ফিফটিতে বাংলাদেশ ৭ ওভারেই তুলে নিয়েছে ৬৬ রান। ২৬ বলে ৩ ছয় ও ৭ চারে লিটন করেন ৫৯ রান। এরপরই মাঠে আঘাত হেনেছে বেরসিক বৃষ্টি। বৃষ্টি আইনে বাংলাদেশ ১৭ রান বেশি করে এগিয়ে রয়েছে।

বুধবার (২ নভেম্বর) অ্যাডিলেডের ওভারে বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায় ম্যাচটি শুরু হয়। ম্যাচটি সরাসরি দেখাচ্ছে টি-স্পোর্টস ও গাজি টিভি।

সুপার টুয়েলভে এখন পর্যন্ত তিন ম্যাচে খেলে দুইটিতেই জয় লাভ করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মতো একই অবস্থা ভারতেরও। তিন ম্যাচের দুইটিতে জয় ও একটিতে পরাজয় তাদের। সেমিফাইনালে যাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে থাকার জন্য দুই দলের জন্যই সমান গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচটি। 

অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেড ওভালে টসে জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেন সাকিব। চার পেসার নিয়ে বোলিংয়ে নামা বাংলাদেশ শুরুটা খারাপ করেনি। দলীয় ১১ রানে হাসান মাহমুদের বলে ২ রান করে রাব্বির হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন রোহিত শর্মা। শুরুতেই উইকেট নিয়ে ভারতকে কিছুটা চাপে ফেললেও সেই চাপ সামলিয়ে উঠে ভারত। বিরাট কোহলি এবং রাহুল দুইজনের দারুণ ব্যাটিংয়ে ম্যাচে ফিরে ভারত। 

চলতি বিশ্বকাপে নিজের প্রথম ও ক্যারিয়ারের একুশতম ফিফটি হাঁকিয়ে সাকিবের বলে মোস্তাফিজের হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন রাহুল। রাহুলের বিদায়ের পর ভারতের হয়ে ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন সূর্য। মাত্র ১৬ বলে তিনি করেন ৩০ রান। সূর্যের সেই ইনিংসকে বড় হতে দেননি সাকিব। দলীয় ১১৬ রানে সাকিবের বলে সূর্য আউট হলে তৃতীয় উইকেট হারায় ভারত। সূর্য ও রাহুল বিদায় নিলেও এক প্রান্ত আগলে রাখেন বিশ্বকাপে ফর্মে থাকা বিরাট কোহলি। 

হার্দিক পান্ডিয়া এবং দীনেশ কার্তিক ব্যাট হাতে তেমন বড় স্কোর করতে না পারলেও ভারতের পক্ষে শেষ পর্যন্ত একা লড়ে যান কোহলি। কোহলির ৪৪ বলে ৬৪ রানের উপর ভর করে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৮৪ রান করে ভারত। বিশ্বকাপের চলতি আসরে এটি ছিল কোহলির তৃতীয় অর্ধশত রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এটি ৩৬তম হাফসেঞ্চুরি।

বাংলাদেশের পক্ষে খরুচে বোলিং করে হাসান মাহমুদ শিকার করেন তিন উইকেট, এছাড়া সাকিব পেয়েছেন দুইটি। তবে বল হাতে সবচেয়ে নিষ্প্রভ ছিল শরিফুল। ৪ ওভারে তিনি দিয়েছেন ৫৭ রান।