Can't found in the image content. ফিটনেস পরীক্ষায় ‘ফেল’ রেফারিরা | ফ্রিডম বাংলা নিউজ
ফ্রিডম বাংলা নিউজ

সোমবার, ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪ |

EN

ফিটনেস পরীক্ষায় ‘ফেল’ রেফারিরা

স্পোর্টস ডেস্ক | আপডেট: রবিবার, সেপ্টেম্বর ১১, ২০২২

ফিটনেস পরীক্ষায় ‘ফেল’ রেফারিরা
ফুটবল ফিটনেস নির্ভর খেলা। ফুটবলারদের মতো রেফারিদেরও ফিটনেস পরীক্ষা দিতে হয়। বিশেষ করে ফিফার ব্যাজধারী হতে হলে ফিটনেস টেস্টে পাশের কোনো বিকল্প নেই। 

গতকাল শনিবার মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামে ফিফা রেফারিদের ফিটনেস টেস্টে অংশ নেয়া রেফারিদের কেউই পাশ করতে পারেননি। সহকারী রেফারিদের মধ্যে মাত্র তিন জন পাশ করেছেন। এই তিনজন হলেন- জুনায়েদ, নুরুজ্জামান ও রাসেল মাহমুদ। 

এখন সাফের দু’টি টুর্নামেন্ট চলমান রয়েছে। সেই টুর্নামেন্টে রেফারিং করছেন জয়া চাকমা, সালমা ও আলমগীর। তারা দেশ ছাড়ার আগে ফিটনেস পরীক্ষা দিয়ে গেছেন। তিন জনই পরীক্ষায় পাশ করেছেন। এএফসি এলিট প্যানেলে রয়েছেন সহকারী রেফারি মনির ঢালী। মনির ঢালী পরীক্ষা দিয়েছেন জর্ডানে। তিনিও উত্তীর্ণ হয়েছেন। আগে পরীক্ষা দেয়া আরেক সহকারী রেফারি সুজয়ও পাশ করেছেন। 

বাংলাদেশে ফিফা রেফারির কোটা পাঁচ আর সহকারী ফিফা রেফারির সংখ্যা সাতটি।  এবার বাংলাদেশের মাত্র একজন রেফারি ও পাঁচ জন সহকারী রেফারি ফিটনেসে পাশ করেছেন। নারী ফিফা রেফারি ও সহকারী রেফারি কোটা একটি। জয়া চাকমা ও সালমা উভয়ই পাশ করেছেন। 

গতকাল ফিটনেসে ব্যর্থ হওয়ায় এখনো কোটা পূরণ হয়নি বাংলাদেশের। সাধারণত সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে উত্তীর্ণ রেফারিদের নাম ফিফায় পাঠাতে হয় বাফুফেকে। বাংলাদেশের রেফারিদের ফিটনেসে ঘাটতি বরাবরই। ফলে এক পরীক্ষায় ফিফা কোটা পুরণ সব সময় হয় না। একাধিকবার ফিটনেস পরীক্ষা নিতে হয়। সেটা জেনেও এবার রেফারিজ কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল একবারই ফিটনেস পরীক্ষা নেয়া হবে। রেফারিজ কমিটি এই সিদ্ধান্তে অটল থাকলে এবার বাংলাদেশ ফিফার কোটা পুরণ হবে না। কোটা পূরণ করার জন্য রেফারিজ কমিটি সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে আবার পরীক্ষা আয়োজন করতেও পারে।