Can't found in the image content. মাধ্যমিক শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করনে প্রধানমন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি | ফ্রিডম বাংলা নিউজ
ফ্রিডম বাংলা নিউজ

বুধবার, ফেব্রুয়ারী ১২, ২০২৫ | ২৮ মাঘ ১৪৩১

EN

মাধ্যমিক শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করনে প্রধানমন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি

দুলাল বিশ্বাস, গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি | আপডেট: বুধবার, মার্চ ২৩, ২০২২

মাধ্যমিক শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করনে প্রধানমন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি
মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করনসহ বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের ন্যায়সংগত ১১ দফা দাবী বাস্তবায়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বরাবরে স্মারকলিপি দিয়েছেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বিটিএ) গোপালগঞ্জ জেলা শাখা।  

আজ বুধবার (২৩ মার্চ ) বেলা ১ টায় স্বর্নকলি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে শিক্ষক নেতারা জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবরে এ স্মারকলিপি প্রদান করেন।

১১ দফা দাবীর মধ্যে রয়েছে মুজিববর্ষেই মাধ্যমিক শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করন, শিক্ষক-কর্মচারীদের পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা, বাড়িভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা প্রদান, পেনশন প্রথা চালুকরন এবং বেতন থেকে  অতিরিক্ত ৪% কর্তন বন্ধ করা। স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তিকরন, প্রধান শিক্ষক  ও সহকারী প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ষষ্ঠ ও সপ্তম গ্রেডে উন্নীতকরন, বদলীপ্রথা চালু করা,  আনুপাতিকহারে এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের পদায়ন, করোনায় ক্ষতিগ্রস্থ ননএমপিও শিক্ষক-কর্মচারীদের আর্থিক প্রণোদনা  ও শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে শিক্ষা সহায়ক ডিভাইস প্রদান, ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ধারন ও শিক্ষানীতি দ্রুত বাস্তবায়ন।

জেলা শিক্ষক সমিতি (বিটিএ)র সাধারণ সম্পাদক ও টুঠামান্দ্রা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নীহার কান্তি বাছাড় বলেন, মুজিববর্ষের উপহার হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাধ্যমিক শিক্ষাকে জাতীয়করন করবেন বলে আমরা আশাবাদী। জাতীয়করন না হওয়া পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা, বাড়িভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা প্রদানসহ ১১ দফা দাবী পূরন করার জন্য আসন্ন জাতীয় বাজেটে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ দিতে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী। জেলা শিক্ষক সমিতি (বিটিএ)র সভাপতি ও স্বর্নকলি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মাহে আলম বলেন, সকলের জন্য মানসম্মত শিক্ষা গ্রহনের সমান সুযোগ সৃষ্টি, মেধাবীদের শিক্ষকতা পেশায় আকৃষ্টকরন এবং শিক্ষাক্ষেত্রে সরকারি-বেসরকারি বৈষম্য দূরীকরনের লক্ষ্যে  ১১ দফা দাবী বাস্তবায়ন খুবই জরুরী।