Can't found in the image content. টুঙ্গিপাড়ায় মুজিববর্ষের সমাপনী অনুষ্ঠান নিয়ে সংবাদ সম্মেলন | ফ্রিডম বাংলা নিউজ
ফ্রিডম বাংলা নিউজ

বৃহস্পতিবার, ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২৫ | ৩০ মাঘ ১৪৩১

EN

টুঙ্গিপাড়ায় মুজিববর্ষের সমাপনী অনুষ্ঠান নিয়ে সংবাদ সম্মেলন

দুলাল বিশ্বাস, গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি | আপডেট: বৃহস্পতিবার, মার্চ ১৭, ২০২২

টুঙ্গিপাড়ায় মুজিববর্ষের সমাপনী অনুষ্ঠান নিয়ে সংবাদ সম্মেলন
মুজিববর্ষের সমাপনী অনুষ্ঠান নিয়ে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় সংবাদ সম্মেলন করেছে উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির মুখ্য সমন্বয়ক ডঃ কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী। 

বুধবার বেলা ১২ টায় জাতির পিতার সমাধি সৌধ কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকের সামনে মুজিব বর্ষ সমাপনী অনুষ্ঠান নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে ডঃ কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী বলেন,  মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে গতবছর অনেক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলাম। পরিকল্পনা গুলোর মধ্য আমরা কিছু বাস্তবায়ন করেছি।

কিন্তু করোনার কারণে সারা পৃথিবী বিপর্যস্ত হয়ে গেছে। তাই আমরা অনেক কিছু করতে পারিনি। তবে সারা পৃথিবীতে নানা আয়োজনের মাধ্যমে মুজিব বর্ষ উদযাপন করা হয়েছে। মুজিববর্ষে বিভিন্ন দেশও আমাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। তবে আমরা যে আয়োজন গুলো করেছি তার মধ্যে আমাদের বিশাল একটা অতৃপ্তি ছিল। সে অতৃপ্তিটা হচ্ছে আমরা জাতির পিতার সমাধি সৌধ এসে তার প্রতি সবাই মিলে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করতে পারিনি। তাই এবার বাস্তবায়ন কমিটি সহ আমাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিশিষ্টজনের সহায়তায় মুজিববর্ষের সমাপনী আয়োজন করেছি। যার মূল থিম হচ্ছে "টুঙ্গিপাড়া হৃদয়ে পিতৃভূমি"। 

তিনি আরও বলেন, আমরা মনে করি টুঙ্গিপাড়া হচ্ছে বাংলাদেশের সকলের গ্রাম।  কারণ বঙ্গবন্ধু হচ্ছেন বাঙালির সেই আরাধ্য পুরুষ। যার মাধ্যমে বাঙালি জাতি একটি রাষ্ট্র ও সত্তিকারের আত্মপরিচয় পেয়েছে। আমাদের সকলের হৃদয়ের ভিতর টুঙ্গিপাড়াকে পিতৃভূমি হিসেবে লালন করেছি।

১৭ ই মার্চ দুপুর আড়াইটা থেকে ৪ টা ৪০ পর্যন্ত আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গান, কবিতা সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গুলো সাজানো হয়েছে। অনুষ্ঠানে ঢাকা ও টুঙ্গিপাড়ার শিশু শিল্পী অংশগ্রহণ করবেন। আমরা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসকে ঘিরে আমাদের আয়োজন ভিন্ন মাত্রায় নিয়ে যাবে। এছাড়া "টুঙ্গিপাড়া হৃদয়ে পিতৃভূমি"র মাধ্যমে অনুষ্ঠানটিকে চিরস্মৃতিময় করে রাখতে চাই।