দিনাজপুরের হিলিতে তাপমাত্রা আরও কমেছে; এতে বেড়েছে শীতের প্রকোপ।
শনিবার সকাল থেকে ঘন কুয়াশা কেটে গিয়ে সূর্যের দেখা মিলেছে। তবে উত্তরের হিমেল বাতাসে জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। বিশেষ করে বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া নিম্নআয়ের মানুষগুলো। হাসপাতালে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন জানান, শনিবার হিলিতে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। বাতাসের আর্দ্রতা ৯৪ শতাংশ; বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৩-৪ কিলোমিটার। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি ঘণ্টায় ৭-৮ কিলোমিটার গতিবেগে উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে উন্নীত হতে পারে।