পুনরায় ইউপি সদস্য নির্বাচিত হলে মাদকমুক্ত সুন্দর, নিরাপদ পরিচ্ছন্ন ও আধুনিক ওয়ার্ড উপহার, ন্যায় প্রতিষ্ঠা প্রতিশ্রুতি ও সুবিধাবঞ্চিত নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চান ইউপি সদস্য আল-আমিন সরকার। বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা সহজ করারও অঙ্গীকার করেন তিনি।
সরকারের সু-দৃষ্টি আর ইউপি সদস্য আল-আমিন সরকারের প্রচেষ্টায় পাল্টে গেছে আইয়ূবপুর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের চিত্র। এর আগে ওয়ার্ডেটিতে প্রায় ৩০বছর ধরে ইউপি সদস্য হিসেবে অবহেলীত সাধারণ মানুষের মাঝে সেবা দিয়ে আসছিলেন তারই বাবা। তারই ধারাবাহিকতায় যোগ্য পিতার সন্তান হিসেবে বর্তমানে জনগণের কল্যানে নিরালস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন ইউপি সদস্য আল-আমিন সরকার।
আল-আমিন বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ূবপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক সভাপতি, এরপর সভাপতি, খিলগাঁও থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি কড়িকান্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালের মেনেজিং কমটিরও সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
২০১৭ সালে সাধারণ জনগনের ভোটে আইয়ূবপুর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড থেকে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হয়ে সার্বিক উন্নায়নে কাজ করছেন। নির্বাচিত হওয়ার পর শুরু হয় তার এলাকার ব্যাপক উন্নয়নের কর্মযগ্য। এরই ধারাবাহিকতায় সাধারণের মাঝে বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, বিধবা ভাতা, গর্ভকালীন ভাতাসহ সরকারের সকল সহয়তা নিশ্চিত করনসহ ব্যাক্তি উদ্ধেগে ওর্য়াডটির দীর্ঘ কাঁচা রাস্তা নির্মান,মহামারী করোনাকালীন সময়ে ৯নং ওয়ার্ডের গরীব অসহায় ৬০০ পরিবারকে নিজস্ব অর্থায়নে সহয়তা করে আসছেন।
ইউপি সদস্য আল-আমিন সরকার বলেন, আমি নির্বাচিত হওয়ার পর ওয়ার্ডটিতে সবচেয়ে বেশি উন্নয়ন হয়েছে। ন্যায় প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সামাজিক ব্যাধি বাল্যবিবাহ রোধ, মাদক নির্মূল ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করারও সাহস পায়না কেউ। আমি নির্বাচিত হওয়ার পর সকল প্রকার অরাজকতা, অনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধ হয়েছে। আমার কর্মকান্ডে ওয়ার্ডবাসী সন্তুষ্ট ইনশাআল্লাহ আসছে নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমাকে নির্বাচিত করলে ৯নং ওয়ার্ডের অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করে একটি আধুনিক মডেল ওয়ার্ড হিসেবে উপহার দিবো।