Can't found in the image content. শাকিবের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে যা বললেন মিষ্টি জান্নাত | ফ্রিডম বাংলা নিউজ
ফ্রিডম বাংলা নিউজ

রবিবার, ডিসেম্বর ২২, ২০২৪ |

EN

শাকিবের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে যা বললেন মিষ্টি জান্নাত

বিনোদন ডেস্ক | আপডেট: শুক্রবার, মে ৩১, ২০২৪

শাকিবের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে যা বললেন মিষ্টি জান্নাত
ঢাকাই চলচ্চিত্রের পরিচিত মুখ মিষ্টি জান্নাত। ২০১৪ সালে ‘লাভ স্টেশন’ সিনেমায় অভিনয় করে ঢালিউডে পা রাখেন তিনি। নায়িকা পরিচয়ের বাইরে মিষ্টির রয়েছে আরেকটি বড় পরিচয়। তিনি রাজধানীর সাফেনা মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কলেজে পড়াশোনা করে ডাক্তার হয়েছেন।  বিভিন্ন ইস্যুতে একাধিক বার আলোচনায় এসেছে তার নাম। তর্মা মির্জা ও শাহরিয়ার নাজিম জয়ের সঙ্গে দ্বন্দ্বের জেরে আলোচনায় আসেন নতুনভাবে।  এরআগে বেশি আলোচনায় আসেন ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খানের তৃতীয় বউ হওয়ার গুঞ্জন নিয়ে।  সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সব বিষয় নিয়ে যুগান্তরের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি।  সাক্ষাতকারে নিজের ক্যারিয়ার, বিয়ে ও শাকিব খানকে নিয়ে তিনি কথা বলেছেন।  আলাপ-আলোচনার এক পর্যায়ে শাকিব খান প্রসঙ্গে এই নায়িকা বলেন, শিক্ষাগত যোগ্যতায় শাকিব তার চেয়ে পিছিয়ে রয়েছেন। 

মিষ্টি জান্নাত বলেন, লাইফ পার্টনারের জন্য তো সমপর্যায়ের কাউকে পেতে হবে। সমপর্যায়ে কাউকে পাইনি এজন্য বিয়ে করা হয়নি। পেলে বিয়ে করে ফেলব। শাকিবও তো আমার থেকে শিক্ষার দিক দিয়ে পিছিয়ে আছে। অন্য সাইডগুলো মোটামুটি ঠিক আছে। তবে এ বিষয়টি পরিবার সিদ্ধান্ত নেবে। 

এই অভিনেত্রী আরও বলেন, শুরু থেকেই গুঞ্জনের বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছি। তবে এ ইস্যুতে যেমন ভাইরাল হয়েছি, তেমনি সমালোচিতও হয়েছি। আগে যত মানুষ আমাকে চিনত না, তার থেকে এখন বেশি চেনে। এখন আবার শত্রুও বেড়ে গেছে। অধিকাংশ মেয়েরা ঈর্ষা থেকেই শত্রুতা করছে। তবে ছেলেরা আমার ক্রাস খাচ্ছে আর বলছে- এত দিন এই সুন্দর মেয়েটা কোথায় ছিল?

মিষ্টি জান্নাত বলেন, প্রযোজকরা সুন্দরী নায়িকাদের বিভিন্ন প্রস্তাব দেয়। প্রেমও শুরু করেন। আমি প্রস্তাবে রাজি হইনি, প্রেমও করিনি; ওই সব সিনেমায় কাজও বাতিল করে দিয়েছি।  এগুলো যে শুধু মিডিয়াতে হয় এমন না, এগুলো অন্য সেক্টরেও হয়। যদি মেডিকেল সেক্টরের কথা বলি, আমি যখন প্রথম বর্ষে পড়ি তখন এক শিক্ষক রুমে জোরপূর্বক ডেকে নিয়ে প্রভা আপুর একটি ভাইরাল ভিডিও আমাকে দেখিয়েছিল এবং খারাপ প্রস্তাবও দিয়েছিল। আমি রাজি হইনি। ফলে আমাকে তিনবার ফেল করানো হয়েছে। এ ঘটনায় প্রিন্সিপালের কাছে নালিশও করেছিলাম। কোনো প্রতিকার পাইনি।  শুধু তাই নয়, অন্য শিক্ষকরাও ডিস্টার্ব করেছে। আমার পোশাক নিয়ে কটু কথা বলত। এক শিক্ষক আমার ওয়াশরুমেও ঢুকে পড়েছিল। এ ঘটনায় ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নিয়েছিল কর্তৃপক্ষ।