চারদিকে সমুদ্রঘেরা একটি দ্বীপ। সেই দ্বীপে বসে সমুদ্রের নীল জলে পা ভিজিয়ে গল্প করে, কখনো আবার নীল জলে সাঁতার কেটে একান্তে সময় কাটাচ্ছেন সদ্য বিবাহিত অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ ও শেখ রেজওয়ান রাফিদ আহমেদ।
এটি মালদ্বীপের রাজধানী মালে থেকে স্পিডবোটে সমুদ্রপথে প্রায় ৪০ মিনিটের পথ। সেই নির্জন দ্বীপে মধুচন্দ্রিমায় অভিনেত্রী ফারিণ অন্যরকম ভালোলাগার কথা বললেন- কী সুন্দর জায়গাটি! এবারের আসাটা ভিন্ন। অন্যরকম ভালোলাগা ও আনন্দের।
মালদ্বীপ থেকে ফারিণ বলেন, সুন্দর সময় কাটছে আমাদের দুজনের। জায়গাটি সুন্দর। এখানে সমুদ্রঘেরা অনেকগুলো রিসোর্ট। প্রাইভেট একটি রিসোর্টে আছি আমরা। মালদ্বীপ আমার পছন্দের জায়গা। এ কারণেই এখানে আসা। এর আগেও একবার ভাইকে সঙ্গে করে মালদ্বীপে এসেছিলাম।
তবে বেশি দিন মালদ্বীপে থাকবেন না, কারণ দুজনেরই তাড়াতাড়ি কাজে ফিরতে হবে।
তিনি বলেন, আমার দুটি ওয়েব ফিল্মের শিডিউল দেওয়া আছে। দুটি কাজের অংশবিশেষের শুটিং অস্ট্রেলিয়ায় হবে। ১৭ বা ১৮ আগস্ট সেখানে যাওয়ার কথা আছে। সুতরাং তাড়াতাড়ি ফিরতে হবে। রাফিদ যুক্তরাজ্য থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে মাস্টার্স শেষ করল। সে সেপ্টেম্বর থেকে চাকরিতে যোগ দেবে সেখানে।
১১ আগস্ট বিয়ে করেছেন ফারিণ ও রাফিদ। এর দুদিন পর ১৩ আগস্ট মধুচন্দ্রিমায় মালদ্বীপে গিয়েছেন দুজনে। চলতি সপ্তাহে দেশে ফেরার কথা।
প্রেমের দিনগুলো বিনোদন জগতের কাজে ব্যস্ত সময় পার করেছেন। প্রেমিক রাফিদের পক্ষ থেকে কোনো বাধানিষেধ ছিল না। শ্বশুরবাড়ি থেকে বিষয়টি সবাই জানেন, তাদের সমর্থন আছে বলে জানালেন অভিনেত্রী।