ফ্রিডম বাংলা নিউজ

সোমবার, জুলাই ৮, ২০২৪ |

EN

সুবর্ণা মুস্তাফা ও পটুয়া কামরুল হাসানের জন্ম

ফিচার ডেস্ক | আপডেট: শুক্রবার, ডিসেম্বর ২, ২০২২

সুবর্ণা মুস্তাফা ও পটুয়া কামরুল হাসানের জন্ম
মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

০২ ডিসেম্বর ২০২২, শুক্রবার। ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

পটুয়া কামরুল হাসান
প্রখ্যাত বাংলাদেশি চিত্রশিল্পী। ড্রইংয়ে দক্ষতা অর্জন করে বিশ্বব্যাপী সুনাম কুড়িয়েছিলেন। ১৯২১ সালের ২ ডিসেম্বর কলকাতায় তিনজিলা গোরস্তান রোডে জন্মগ্রহণ করেন। কামরুল হাসানকে সবাই শিল্পী বললেও তিনি নিজে ‘পটুয়া’ নামে পরিচিত হতে পছন্দ করতেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে সময়ে জেনারেল ইয়াহিয়ার মুখের ছবি দিয়ে আঁকা এই জানোয়ারদের হত্যা করতে হবে পোস্টারটি খুব বিখ্যাত। জাতীয় পতাকার নকশাকারও তিনি। শিল্পচর্চায় অসাধারণ অবদানের জন্য স্বাধীনতা পুরস্কার, বাংলা একাডেমির ফেলো সম্মাননা প্রাইড অব পারফরম্যান্স সহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন। ১৯৮৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন তিনি।

সুবর্ণা মুস্তাফা
বাংলাদেশি অভিনেত্রী, প্রযোজক ও বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সদস্য। ১৯৬০ সালের ২ ডিসেম্বর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তারা বাবা ছিলেন অভিনেতা গোলাম মুস্তাফা। ১৯৮০-এর দশকে তিনি বাংলাদেশের অন্যতম দর্শকপ্রিয় টিভি অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। বিশেষ করে আফজাল হোসেন এবং হুমায়ুন ফরীদির সঙ্গে তার জুটি ব্যাপক দর্শক সমাদর লাভ করে। এছাড়া তিনি হুমায়ূন আহমেদের লেখা কোথাও কেউ নেই ও আজ রবিবার টেলিভিশন ধারাবাহিকে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেন। টেলিভিশন নাটকের পাশাপাশি তিনি ২২ বছর মঞ্চে অভিনয় করেন। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের পাশাপাশি দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদক পেয়েছেন তিনি।

ঘটনা
১৮০৪- নেপোলিয়ান ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন।
১৮৫৯- আমেরিকার দাস বিদ্রোহী ও সমাজ সংস্কারক জন ব্রাউনকে ফাঁসি দেওয়া হয়।
১৯৫৪- এশিয়ার দেশ লাওস পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করে।
১৯৮২- ইউনিভার্সিটি অব উতাহ মেডিকেল সেন্টারে বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করা হয়। এ কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড দিয়ে দন্ত চিকিৎসক বার্নে ক্লার্ক ১১২ দিন বেঁচে ছিলেন।
১৯৯৭- পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত।

জন্ম
১৮৮৮- ভারতীয় বাঙালি গবেষক, সংগ্রাহক এবং বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ক্ষিতিমোহন সেন।
১৮৯২- বিপ্লবী গোলাম আম্বিয়া খান লোহানি।
১৮৯৮- প্রথম ভারতীয় বাঙালি বিমান চালক প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তির পক্ষে যুদ্ধে শহীদ ইন্দ্রলাল রায়।
১৯২৫- প্রখ্যাত বাঙালি অভিনেতা সন্তোষ দত্ত।

মৃত্যু
১৯১৮- কলকাতা হাই কোর্টের ভারতীয় বাঙালি বিচারপতি ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়েরপ্রথম ভারতীয় উপাচার্য গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়।
১৯৮৫- ইংরেজ লেখক ও কবি ফিলিপ্ লার্কিন।
১৯৮৭- নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি বংশোদ্ভূত আর্জেন্টিনার চিকিৎসক ও বায়োকেমিস্ট লুইস ফেদেরিকো লেলইর।
১৯৯১- ভারতীয় বাঙালি ঔপন্যাসিক ও কথাসাহিত্যিক বিমল মিত্র।

দিবস
আন্তর্জাতিক দাসত্ব বিলোপ দিবস।