ফ্রিডম বাংলা নিউজ

শুক্রবার, নভেম্বর ২২, ২০২৪ |

EN

নেটদুনিয়ায় পুরুষের হৃদয়ে ঝড় তুললেন শাহরুখকন্যা সুহানা

বিনোদন ডেস্ক | আপডেট: মঙ্গলবার, অক্টোবর ২৫, ২০২২

নেটদুনিয়ায় পুরুষের হৃদয়ে ঝড় তুললেন শাহরুখকন্যা সুহানা
চোখের উপর দিয়ে কখন যেন চলে যায় সময়। দেখতে দেখতে সেদিনের একরত্তি বড় হয়ে ওঠে। প্রত্যেক অভিভাবক দিনগুলির সাক্ষী থাকেন। সন্তানের জন্ম, তার জীবনের চড়াই-উতরাই, দূরে থাকলেও নজর এড়ায় না মা-বাবার।

কারণ তাঁদের কাছে সন্তান শুধুমাত্র শরীরের নয়, হৃদয়ের টুকরো। শাহরুখ খান -এর জীবনও বরাবর তাঁর সন্তানদের ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে। কখন যে তাঁর চোখের সামনে বড় হয়ে উঠেছেন সুহানা তা বুঝতেই পারেননি শাহরুখ।

সম্প্রতি শাড়ি-পরিহিতা মেয়েকে দেখে আর পাঁচজন পিতার মতোই আবেগতাড়িত হলেন কিং খান। তিনি নিজে কিং খানের তকমা পেলেও ছেলে-মেয়েদের কোনোদিন স্পটলাইটে রাখেননি। আরিয়ান খান ও সুহানা বড় হওয়ার পর পাপারাৎজিদের কাংশ তাঁদের এনেছেন স্পটলাইটে। অ্যাব্রাম-এর জন্ম সারোগেসির মাধ্যমে হওয়ার কারণে শাহরুখের অনুরাগীদের কৌতুহলের কারণে সে স্পটলাইটে চলে এসেছিল। তবে এদিন সুহানাকে শাড়ি পরিহিতা দেখে শাহরুখ উপলব্ধি করেছেন, সময় অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে। এদিন মণীশ মালহোত্র-র দিওয়ালি পার্টিতে বাইশ বছর বয়সী সুহানা নজর কেড়েছেন সোনালি রঙের শিমারি শাড়ি পরে।

সোনালি রঙের শিমারি শাড়ির সাথে একই ডিজাইনের বিকিনি ব্লাউজ পরেছিলেন সুহানা। ছবিগুলি ইন্সটাগ্রামে শেয়ার করে ক্যাপশনে তিনি দিয়েছেন হলুদ রঙের হার্ট ইমোজি। এই ছবির কমেন্ট বক্সে শাহরুখের মন্তব্য দেখে অবাক নেটিজেনদের একাংশ। কারণ শাহরুখ তাঁর সন্তানদের সম্পর্কে কোনোদিন জনসমক্ষে কোনো কথা বলতে চান না। তিনি লিখেছেন, সময়ের নিয়মকে অস্বীকার করে খুব দ্রুত বড় হয়ে গিয়েছেন সুহানা।



সুহানার সাজ প্রসঙ্গে শাহরুখ লিখেছেন, যথেষ্ট সুরুচিপূর্ণ ও কমনীয়তায় ভরপুর। পাশাপাশি শাহরুখ জিজ্ঞাসা করেছেন, সুহানা নিজেই এই শাড়িটি পরেছেন কিনা! প্রত্যুত্তরে আর পাঁচজন মেয়ের মতোই সুহানা জানিয়েছেন, তাঁর মা তাঁকে এই শাড়িটি পরিয়ে দিয়েছেন।

সুহানার ছবিতে কমেন্ট করে গৌরী খান লিখেছেন, শাড়ি বরাবর সুন্দর। শানায়া কাপুর সুহানার সৌন্দর্যের প্রশংসা করে লিখেছেন, চোখ সরছে না তাঁর। ছবিগুলির

প্রশংসা করেছেন অনন্যা পান্ডে, শ্বেতা নন্দা প্রমুখ। খুব শীঘ্রই জোয়া আখতার নির্মিত ফিল্ম ‘দ্য আর্চিজ’-এর মাধ্যমে বলিউডে ডেবিউ করতে চলেছেন সুহানা।