Can't found in the image content. ১৭ বছরেও ইটের ছোঁয়া পায়নি সাড়ে তিন কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা | ফ্রিডম বাংলা নিউজ
ফ্রিডম বাংলা নিউজ

সোমবার, ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪ |

EN

১৭ বছরেও ইটের ছোঁয়া পায়নি সাড়ে তিন কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা

সৈয়দ তারেক মো.আব্দুল্লাহ্, বোয়ালমারী, ফরিদপুর | আপডেট: রবিবার, জুন ১৯, ২০২২

১৭ বছরেও ইটের ছোঁয়া পায়নি সাড়ে তিন কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার চতুল ও শেখর ইউনিয়নের দৈবকনন্দপুর পাকা রাস্তা থেকে হাসামদিয়া শাহ মো. আবু জাফর টেকনিক্যাল কলেজ পর্যন্ত সাড়ে তিন কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা গত ১৭ বছরে ইটের ছোঁয়া পায়নি। রাস্তাটি কাঁচা থাকায় হাসামদিয়া, নিধিপুর, দৈবকনন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা ও পথচারীদের কষ্টের সিমা নেই। এ ছাড়া ওই রাস্তা দিয়ে শাহ মো. আবু জাফর টেকনিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থীরা যাতাযাত করে।

বৃষ্টি হলে রাস্তা দিয়ে যাতাযাত করা কষ্ট হয়ে পড়ে কাঁদার জন্য। রাস্তার পাশ দিয়ে হাসামদিয়া, দৈবকনন্দপুর ও নিধিপুর মাঠ রয়েছে। ওই সকল মাঠের কয়েক হাজার বিঘা জমির ফসল কৃষকরা রাস্তা দিয়ে বাড়িতে নেন। ফসল বাড়িতে নেওয়ার একমাত্র ভরসা রাস্তাটি। হাসামদিয়া গ্রামের কৃষক হেমায়েত খান (৩৯), মো. ওসমান গনি (৩২), তরিকুল ইসলাম (২১) বলেন, গত ১৭ বছর দৈবকনন্দপুর পাকা রাস্তা থেকে দৈবকনন্দপুর, নিধিপুরে ও হাসামদিয়া মাঠের মধ্যে দিয়ে হাসামদিয়া শাহ মো. আবু জাফর টেকনিক্যাল কলেজের নিকট পাকা রাস্তায় মিশেছে। কাঁচা রাস্তাটি দীর্ঘ বছর হলেও আজও পাকা তো দুরের কথা একখানা ইটও বসেনি। এই রাস্তাটি খুবই গুরুত্বপূর্ন। এই এলাকার মানুষের একমাত্র ভরসা রাস্তাটি। কয়েক হাজার কৃষক তাদের জমির ফসল বিভিন্ন যানবাহন করে বাড়িতে নেন। 

অল্প বৃষ্টি হলে রাস্তায় কাঁদা পানি বেধে চলাচলে অনুউপযোগী হয়ে পড়ে। পায়ে হেঁটে চলার মত অবস্থা থাকে না। রাস্তায় ইট বসানো অথবা পাকা হওয়া খুবই জরুরী।

উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তা রাশেদ ইকবাল বলেন, রাস্তায় গিয়ে দেখে কি করা যায় সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।