Can't found in the image content. মাদকরোধে কঠোর হতে হবে, অপরাধীদের কোন দলীয় পরিচয় থাকতে পারে না | ফ্রিডম বাংলা নিউজ
ফ্রিডম বাংলা নিউজ

রবিবার, ডিসেম্বর ২২, ২০২৪ |

EN

মাদকরোধে কঠোর হতে হবে, অপরাধীদের কোন দলীয় পরিচয় থাকতে পারে না

কক্সবাজার প্রতিনিধি | আপডেট: শুক্রবার, মে ২৭, ২০২২

মাদকরোধে কঠোর হতে হবে, অপরাধীদের কোন দলীয় পরিচয় থাকতে পারে না
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, এমপি বলেছেন, মাদকরোধে কঠোর হতে কঠোরত হতে হবে, অপরাধীদের কোন দলীয় পরিচয় নেই থাকতে পারেনা। 

তিনি বলেন, সীমান্ত হচ্ছে চ্যালেঞ্জিং। মিয়ানমার সীমান্ত রয়েছে ২৭৪ কিলোমিটার। তাই, সীমান্তে কাজ করা অনেক দূরহ ব্যাপার। এ কারনে বিজিবিকে হেলিকপ্টার থেকে শুরু অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে। সীমান্ত সড়কের কাজও এগিয়ে চলছে। 

শুক্রবার (২৭ মে) বেলা ১১টারদিকে কক্সবাজারের রামু বিজিবি রিজিয়ন মাঠে বিজিবি আয়োজিত মাদকদ্রব্য ধ্বংসকরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী একথা বলেন।।

অনুষ্ঠানে কক্সবাজার সদর-রামু আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, মহেশখালী-কুতুবদিয়া আসনের সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক, সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য কানিজ ফাতেমা মোস্তাক, বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ এসপিপি, বিজিবি'র কক্সবাজার রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজম-উস-সাকিব, রামু ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মো: ফখরুল আহসান, কক্সবাজার ত্রাণ ও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন কমিশনার রেজোয়ান হায়াত, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো: মামুনুর রশীদ সহ উচ্চপদস্থ সরকারি ও বেসরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

অনুষ্ঠানে ৩৯৫কোটি ৭৬লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭৫টাকার মাদক ধ্বংস করা হয়েছে বলে
বিজিবির পক্ষথেকে জানানো হয়।

এসব মাদকের মধ্যে রয়েছে,গত ১ বছরের মালিকবিহীন উদ্ধারকৃত  ৯০ লাখ ৮০ হাজার ৪৭৭ পিস ইয়াবা, ২৩ হাজার ৭৫২ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস, ৬ হাজার ৭৬৭ ক্যান বিয়ার, ১ হাজার ৩৩৯ বোতল মদ, ১৫৪ বোতল ফেন্সিডিল, ২০৬ লিটার বাংলা মদ, ১৭ কেজি গাঁজা,  ৪৮,০১৯ পিস বিভিন্ন প্রকার ট্যাবলেট, ১০ হাজার ৯৮৪ প্যাকেট সিগারেট এবং ৭ বোতল এ্যামোনিয়াম সালফার ধ্বংস করা হয়েছে। 

এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে আটককৃত ১হাজার ৯৭৯ জন আসামীসহ ১ কোটি ২৪ লাখ ৪৩০ পিস ইয়াবা, ২৭ হাজার ৪৪৮ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস, ১ হাজার ৩০৫ ক্যান বিভিন্ন প্রকার বিয়ার,  ৯৮ বোতল বিভিন্ন প্রকার মদ, ১৩৭ বোতল ফেন্সিডিল, ৫৮ লাখ ৬ হাজার ৮০০ লিটার বাংলা মদ, ২২ হাজার ৯৯৫ কেজি গাঁজ, ৩ হাজার ১৫০ কেজি আফিম মামলার মাধ্যমে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।