টানা এক সপ্তাহ ধরে পদ্মায় পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় ফরিদপুরে বন্যা পনিস্থিতি ক্রমেই অবনতি হয়ে চলেছে। প্লাবিত হয়েছে অর্ধশত গ্রাম। ফসলি জমি ও সবজি ক্ষেত পানির নিচে তলিয়ে গেছে।
গত ২৪ ঘন্টায় গোয়ালন্দ পয়েন্টে পদ্মা নদীর পানি ৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে তা বিপদসীমার ৭৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে ফরিদপুর সদর উপজেলার আলিয়াবাদ, অম্বিকাপুর, চরমাধবদিয়া, নর্থ চ্যানেল ও ডিক্রিরচর এই ৫টি ইউনিয়নের অর্ধশত গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
এছাড়া সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলার নদীর তীরবর্তি নতুন নতুন গ্রামে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। পানি বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকায় এসব এলাকায় ধান, পাট, কলাসহ বিভিন্ন ফসলী জমি ও সবজি ক্ষেত পানির নিচে তলিয়ে গেছে।
স্থানীয়রা জানান, পানির ভেতর আমাদের খুব কষ্ট করে চলতে হচ্ছে। এছাড়া খাবার-দাবারে ও রান্নাবান্নায় কষ্ট বেড়েছে।
এক গৃহিণী জানান, বাড়িঘরে পানি উঠে গেছে। আমরা রান্নাবান্না করতে পারছি না, খাবার-দাবারে অনেক কষ্ট। এছাড়া গরু-ছাগল নিয়ে আমরা খুব বিপদে আছি। এ পর্যন্ত কোন সাহায্য-সহযোগিতা পাইনি।পদ্মায় পানি বৃদ্ধি, ফরিদপুরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
টানা এক সপ্তাহ ধরে পদ্মায় পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় ফরিদপুরে বন্যা পনিস্থিতি ক্রমেই অবনতি হয়ে চলেছে। প্লাবিত হয়েছে অর্ধশত গ্রাম। ফসলি জমি ও সবজি ক্ষেত পানির নিচে তলিয়ে গেছে।
গত ২৪ ঘন্টায় গোয়ালন্দ পয়েন্টে পদ্মা নদীর পানি ৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে তা বিপদসীমার ৭৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে ফরিদপুর সদর উপজেলার আলিয়াবাদ, অম্বিকাপুর, চরমাধবদিয়া, নর্থ চ্যানেল ও ডিক্রিরচর এই ৫টি ইউনিয়নের অর্ধশত গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
এছাড়া সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলার নদীর তীরবর্তি নতুন নতুন গ্রামে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। পানি বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকায় এসব এলাকায় ধান, পাট, কলাসহ বিভিন্ন ফসলী জমি ও সবজি ক্ষেত পানির নিচে তলিয়ে গেছে।
স্থানীয়রা জানান, পানির ভেতর আমাদের খুব কষ্ট করে চলতে হচ্ছে। এছাড়া খাবার-দাবারে ও রান্নাবান্নায় কষ্ট বেড়েছে।
এক গৃহিণী জানান, বাড়িঘরে পানি উঠে গেছে। আমরা রান্নাবান্না করতে পারছি না, খাবার-দাবারে অনেক কষ্ট। এছাড়া গরু-ছাগল নিয়ে আমরা খুব বিপদে আছি। এ পর্যন্ত কোন সাহায্য-সহযোগিতা পাইনি।