ইরানের পরমাণু বিজ্ঞানীদের হত্যাকাণ্ড মানবাধিকার লঙ্ঘনের সুস্পষ্ট দৃষ্টান্ত এবং এসব হত্যকাণ্ডের হোতারা অবশ্যই শাস্তি পাবে।
এক টুইট বার্তায় এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন ইরানের বিচার বিভাগের উপ প্রধান ও মানবাধিকার বিষয়ক অধিদপ্তরের সচিব কাজেম গরিবাবাদি।
মঙ্গলবার নিজের অফিসিয়াল টুইটার পেজে দেয়া এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, “আজ ইরানের অন্যতম তরুণ বিজ্ঞান প্রতিভা ও বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী শহীদ মোস্তফা আহমাদি রওশানের শাহাদাতবার্ষিকী। তিনি বেসামরিক পরমাণু প্রযুক্তির উন্নয়ন ও স্থানীয়ভাবে ইরানে এই প্রযুক্তির বিস্তারে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়েছেন।”
এরপর গরিবাবাদি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ইরানের পরমাণু বিজ্ঞানীদের হত্যাকাণ্ড মানবাধিকার লঙ্ঘনের সুস্পষ্ট দৃষ্টান্ত এবং এসব হত্যকাণ্ডের হোতারা অবশ্যই শাস্তি পাবে।
ইরানের রাজধানী তেহরানের অদূরে নাতাঞ্জ পরমাণু স্থাপনা প্রতিষ্ঠার অন্যতম কারিগর ছিলেন মোস্তফা আহমাদি রওশান। ২০১২ সালের ১১ জানুয়ারি তেহরানের আল্লামা তাবাতাবায়ি বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিউনিকেশন সাইন্স ফ্যাকাল্টির সামনে তার গাড়িতে পেতে রাখা বোমা বিস্ফোরণে মাত্র ৩২ বছর বয়সে মারা যান তিনি।