ফ্রিডম বাংলা নিউজ

শুক্রবার, নভেম্বর ২২, ২০২৪ |

EN

চলতি মাসে এসএসসি’র ফল

নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: শনিবার, ডিসেম্বর ১৮, ২০২১

চলতি মাসে এসএসসি’র ফল
 
চলতি মাসে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড। এসএসসি পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশের কথা বলা হলেও সেটি সম্ভব হচ্ছে না। তবে ডিসেম্বর মাসেই ফল প্রকাশ করা হতে পারে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ২৩ নভেম্বর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শেষ হয়েছে। পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরপরই পরীক্ষকদের কাছে খাতা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। খাতা দেখে নম্বর জমা দেওয়ার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়ও বেধে দেওয়া হয়েছিল। পরীক্ষকরা সে অনুযায়ীই নম্বরগুলো বোর্ডে জমা দিয়েছে। তবে এখনো নম্বরগুলো সফটওয়্যারে ইনপুট দেওয়ার কাজ শেষ হয়নি।

সূত্র আরও জানায়, এবার কেন্দ্রীয় ভাবে একটি স্বতন্ত্র সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফল প্রস্তুত করা হচ্ছে। আগামী ৩ থেকে ৪ দিনের মধ্যে সফটওয়্যারের মাধ্যমে নম্বর ইনপুট দেওয়ার কাজ শেষ করা হবে। এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে বিষয়টি অবহিত করবে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড। শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাথে যোগাযোগ করে ফল প্রকাশের জন্য প্রধানমন্ত্রীর সময় চাইবেন। প্রধানমন্ত্রী যেদিন সময় দেবেন সেদিনই আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করা হবে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ শুক্রবার (১৭ ডিসেম্বর) জানান, এসএসসির ফল প্রস্তুতের কাজ জোরেশোরে চলছে। আশা করছি চলতি মাসের মধ্যে ফল প্রকাশ করতে পারবো। তবে বিষয়টি নির্ভর করছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কোনদিন সময় দেবেন তার ওপর।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, কিসের ভিত্তিতে তারা এমন নিউজ ছাপিয়েছে সেটি আমার জানা নেই। ফল তৈরির কাজই এখনো শেষ হয়নি। ফল তৈরির পর প্রধানমন্ত্রীর সিডিউল নিতে হবে। এরপর ফল প্রকাশ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী সময় দেয়ার আগে কবে ফল প্রকাশ করা হবে সেটি বলা মুশকিল।

তথ্যমতে, চলতি বছর ৩ হাজার ৬৭৯টি কেন্দ্রে ২৯ হাজার ৩৫টি স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানের ২২ লাখ ২৭ হাজার ১১৩জন পরীক্ষার্থী এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন। এদের মধ্যে ৯টি সাধারণ বোর্ড থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ১৭ হাজার ৬৭৬টি স্কুলের ১৮ লাখ ৯৯৮ জন পরীক্ষার্থী। এছাড়াও কারিগরি বোর্ডের আরও ১২৫,০৫৯ জন পরীক্ষার্থী ছিল। অন্যদিকে মাদ্রাসা বোর্ডে মোট ৩ লাখ ১০ হাজার ১৭২ জন পরীক্ষার্থীকে অংশগ্রহন করেছে।চলতি মাসে এসএসসি’র ফল!
 
চলতি মাসে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড। এসএসসি পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশের কথা বলা হলেও সেটি সম্ভব হচ্ছে না। তবে ডিসেম্বর মাসেই ফল প্রকাশ করা হতে পারে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ২৩ নভেম্বর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শেষ হয়েছে। পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরপরই পরীক্ষকদের কাছে খাতা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। খাতা দেখে নম্বর জমা দেওয়ার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়ও বেধে দেওয়া হয়েছিল। পরীক্ষকরা সে অনুযায়ীই নম্বরগুলো বোর্ডে জমা দিয়েছে। তবে এখনো নম্বরগুলো সফটওয়্যারে ইনপুট দেওয়ার কাজ শেষ হয়নি।

সূত্র আরও জানায়, এবার কেন্দ্রীয় ভাবে একটি স্বতন্ত্র সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফল প্রস্তুত করা হচ্ছে। আগামী ৩ থেকে ৪ দিনের মধ্যে সফটওয়্যারের মাধ্যমে নম্বর ইনপুট দেওয়ার কাজ শেষ করা হবে। এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে বিষয়টি অবহিত করবে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড। শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাথে যোগাযোগ করে ফল প্রকাশের জন্য প্রধানমন্ত্রীর সময় চাইবেন। প্রধানমন্ত্রী যেদিন সময় দেবেন সেদিনই আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করা হবে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ শুক্রবার (১৭ ডিসেম্বর) জানান, এসএসসির ফল প্রস্তুতের কাজ জোরেশোরে চলছে। আশা করছি চলতি মাসের মধ্যে ফল প্রকাশ করতে পারবো। তবে বিষয়টি নির্ভর করছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কোনদিন সময় দেবেন তার ওপর।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, কিসের ভিত্তিতে তারা এমন নিউজ ছাপিয়েছে সেটি আমার জানা নেই। ফল তৈরির কাজই এখনো শেষ হয়নি। ফল তৈরির পর প্রধানমন্ত্রীর সিডিউল নিতে হবে। এরপর ফল প্রকাশ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী সময় দেয়ার আগে কবে ফল প্রকাশ করা হবে সেটি বলা মুশকিল।

তথ্যমতে, চলতি বছর ৩ হাজার ৬৭৯টি কেন্দ্রে ২৯ হাজার ৩৫টি স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানের ২২ লাখ ২৭ হাজার ১১৩জন পরীক্ষার্থী এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন। এদের মধ্যে ৯টি সাধারণ বোর্ড থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ১৭ হাজার ৬৭৬টি স্কুলের ১৮ লাখ ৯৯৮ জন পরীক্ষার্থী। এছাড়াও কারিগরি বোর্ডের আরও ১২৫,০৫৯ জন পরীক্ষার্থী ছিল। অন্যদিকে মাদ্রাসা বোর্ডে মোট ৩ লাখ ১০ হাজার ১৭২ জন পরীক্ষার্থীকে অংশগ্রহন করেছে।