Can't found in the image content. তিনি সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ না দিয়ে ঢালাও বানোয়াট বক্তব্য দিয়েছেন: কাদের | ফ্রিডম বাংলা নিউজ
ফ্রিডম বাংলা নিউজ

রবিবার, ডিসেম্বর ২২, ২০২৪ |

EN

তিনি সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ না দিয়ে ঢালাও বানোয়াট বক্তব্য দিয়েছেন: কাদের

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | আপডেট: বৃহস্পতিবার, মার্চ ২৮, ২০২৪

তিনি সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ না দিয়ে ঢালাও বানোয়াট বক্তব্য দিয়েছেন: কাদের
বিএনপির নেতাকর্মীদের ঘরবাড়ি, ব্যবসা-বাণিজ্য দখলের অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘তিনি (ফখরুল) সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য-প্রমাণ না দিয়ে ঢালাওভাবে বানোয়াট ও ভিত্তিহীন বক্তব্য দিয়েছেন। বরং আমরা দেখতে পাচ্ছি বিএনপির নেতাকর্মীরা বহাল তবিয়তে ব্যবসা-বাণিজ্য করছে। কোথাও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হচ্ছেন না। অথচ ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পর রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে লাখ লাখ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে ঘর-বাড়ি ছাড়তে হয়েছিল, নৌকায় ভোট দেওয়ার ‘অপরাধে’ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের নির্মম অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছিল। বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডারবাহিনী দ্বারা হাজার হাজার নারী ধর্ষিত হয়েছিল। সারা দেশে আওয়ামী লীগের ২১ হাজার নেতা কর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল।’

আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক বিবৃতিতে বৃহস্পতিবার এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।

বিএনপি মহান মুক্তিযুদ্ধের ‘চেতনা ও গণতন্ত্রে বিশ্বাস’ করে না বলেই স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায় দাবি করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশের প্রত্যেক মানুষ এখন স্বাধীনতার সুফল পাচ্ছে। অগণতান্ত্রিক ও উগ্র-সাম্প্রদায়িক অপশক্তির প্রতিভূ বিএনপির ফ্যাসিবাদী দর্শনে জনগণ কখনো সাড়া দেয়নি; দেবেও না। তাই বিএনপি সর্বদা জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।’

তিনি বলেন, পাকিস্তানি ভাবাদর্শকে পুঁজি করে রাজনীতি করা বিএনপির একান্ত কাম্যই হলো— যে কোনো উপায়ে ক্ষমতা দখল, জনকল্যাণ নয়। তারা ক্ষমতায় গিয়ে নিজেদের আখের গুছিয়ে নিয়েছিল। বাংলার জনগণ তাদের দ্বারা প্রতারণার শিকার হয়েছিল। জনগণ এই প্রতারক গোষ্ঠীকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর খুনি জিয়া-মোশতাক চক্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধূলিস্যাৎ করে। সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান নিজের অবৈধ ও অসাংবিধানিক ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করতে ধর্মের কার্ড ব্যবহার করে; ধর্মভিত্তিক রাজনীতি প্রচলন করে।