বিমানে দুর্নীতি আছে কিনা সেটি আগে দেখতে হবে। পর্যটন খাতে আমাদের অপার সম্ভাবনা আছে।
কীভাবে সেই সম্ভাবনা নিয়ে কাজ করা যায় সেগুলো দেখব।
শপথ নেওয়ার পর রোববার (১৪ জানুয়ারি) সকালে প্রথমবার অফিস করতে এসেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) ফারুক খান। সচিবালয়ে তার সঙ্গে দেখা হয় সাংবাদিকদের। এ সময় তাকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হয়। উত্তরে বিমানের দুর্নীতি ও সম্ভাবনার কথাগুলো বলেন ফারুক।
তিনি বলেন, আমি আগেও এই মন্ত্রণালয়ে ছিলাম। এখানকার কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জানি। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে যে কাজগুলো চলছে সেগুলো যাতে দ্রুত শেষ হয় সেদিকটা দেখব। যাত্রী সেবা, লাগেজ হ্যান্ডেলিং কিভাবে আরও উন্নতি করা যায় এবং কীভাবে আরও নতুন নতুন ডেস্টিনেশনে বিমান যেতে পারে সেগুলো দেখার চেষ্টা করব।
কোনো কর্মপরিকল্পনা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মপরিকল্পনায় কোন মন্ত্রণালয় কি করবে সেটি বলা আছে, সেই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করব। এর বাইরে বিভিন্ন সময় যে বিষয়গুলো আলোচনায় আসবে সেগুলো করব।
বিমানে অনেক দুর্নীতি আছে, সেটি নিয়ে মন্ত্রী হিসেবে কর্নেল ফারুক খানের অবস্থান জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিমানের দুর্নীতি আছে সেটা তো আমি স্বীকার করি না। আমাকে আগে দেখতে হবে। প্রথমেই সেটি বলব কেন? লেটস সি।