বড় আকারের চীনা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে খাতুনগঞ্জে৷ তিন-চারটি পেঁয়াজে এক কেজি। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (রেফার) কনটেইনারে আসা এসব পেঁয়াজ মানভেদে ৫০-৫৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
সরবরাহ কম থাকায় বেড়েছে ভারতীয় পেঁয়াজের মজুত। রোববার (৩ ডিসেম্বর) সকালে এমন চিত্র দেখা গেছে।
বুধ ও বৃহস্পতিবার খাতুনগঞ্জে এ পেঁয়াজ ঢুকেছে। হোটেল-রেস্তোরাঁগুলো বড় পেঁয়াজ বেশি কিনছে।
মেসার্স মাহিন ট্রেডার্সের ব্যবস্থাপক জানান, চীন থেকে দুই ধরনের পেঁয়াজ এসেছে। লাল রঙের পেঁয়াজ ৫০ টাকা, সাদা পেঁয়াজ ৫৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। প্রতি বস্তায় ২০ কেজি আছে।
আলীম ট্রেডার্সের ব্যবস্থাপক জানান, আজ খাতুনগঞ্জে ভারতীয় পেঁয়াজ ঢুকেছে মাত্র এক ট্রাক। তাই গতকাল যে পেঁয়াজ ৯৩-৯৫ টাকা ছিল তা আজ ৯৮ টাকা।
নিউ শাহ আমানত ট্রেডার্সে ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতিকেজি ৯৭ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
কেরালা আদা ১৬০ টাকা, চীনা রসুন ১৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে বলে জানান মেসার্স বাচা মিয়া সওদাগরের ব্যবস্থাপক।
রিকশাভ্যানে পেঁয়াজ রসুন আদা বিক্রি করেন আজিজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ৯৮ টাকায় পেঁয়াজ কিনলে বিক্রি করতে হবে ১১০ টাকা। ওই দামে ক্রেতা পাবো না। তাই ২০ কেজির ৩ বস্তা চীনা পেঁয়াজ নিলাম। কেজি ৭০ টাকা চলবে আশাকরি।
খুচরায় চীনা পেঁয়াজ ৬৫-৭০ টাকা এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ১০০-১১০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।