বিএনপি-জামাতের ডাকা সারাদেশে ৮ম দফা অবরোধের সমর্থনে পুরান ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) সকাল ৭ টার দিকে দয়াগঞ্জ মোড় এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করে তারা।
জবি শাখা ছাত্রদলের সভাপতি আসাদুজ্জামান আসলাম ও সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লার নেতৃত্বে মিছিলটি কয়েকটি সড়ক প্রদক্ষিণ করে শেষ হয়।
এ সময় মিছিলে আরো উপস্থিত ছিলেন ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ সভাপতি বিএম মিলাদ উদ্দিন ভূইঁয়া, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সহ সভাপতি জুলকার নাইন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুমন সর্দার, জাফর আহমেদ, প্রচার সম্পাদক (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদমর্যাদা) মোস্তাফিজুর রহমান রুমি, ইয়াকুব শেখ অনিক, দপ্তর সম্পাদক (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদমর্যাদা) সাখাওয়াতুল ইসলাম খান পরাগ, ইয়াসির আরাফাত, আসিফ আল ইমরান, মেহেদী হাসান অর্নব, আরিফুল ইসলাম আরিফ,
সমাজসেবা সম্পাদক রবিন মিয়া শাওন, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক-রবিউল ইসলাম শাওন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মিরাজ
আপ্যায়ন সম্পাদক মুজাম্মেল মামুন ডেনি, সহ প্রচার সম্পাদক মেহেদী হাসান।
সহ সাংগঠনিক সম্পাদক নাইমুর রহমান দুর্জয়, সাঈদুল হাসান, মাহবুব আলম, মামুন জামান, ফয়সাল, মাসফিক, মনিরুজ্জামান, আয়াত, সদস্যরায়হান, তাজুল, আনোয়ারসহ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা।
জবি ছাত্রদলের সভাপতি আসাদুজ্জামান আসলাম বলেন, অবৈধ ফ্যাসিস্ট দূর্নীতিবাজ সরকার সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ। ফ্যাসিস্ট সরকারের অবৈধ তফসিল ছাত্রদল সহ দেশের সমগ্র মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে। অবৈধ তফসিল বাতিল করে জনগনের এক দফা দাবি মেন না নিলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি ছাত্রদল তপ্ত রোদে উত্তাল রাজপথে ফয়সালা করবে। আমরা ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পারিনি কিন্তু দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে এই প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধা হবো ইনশাআল্লাহ।
জবি শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লা বলেন, যেই দলের ইতিহাস ও ঐতিহ্যই হচ্ছে বাকশালী রাষ্ট্র তৈরি করা, সেই দলের কাছ থেকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র আশা করা, আর হিজড়ার কাছে বাচ্চা আশা করা এক-ই কথা। এক দফা দাবি আদায় তথা স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও অবৈধ তফসির বাতিল না হওয়া পর্যন্ত, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের প্রতিটি নেতাকর্মী রাজপথে অবস্থান করবে এবং এই দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত,জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের একটি নেতাকর্মীও ঘরে ফিরে যাবে না, ইনশাআল্লাহ।