Can't found in the image content. স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর যেখানে আটকে গেছেন ট্রুডো | ফ্রিডম বাংলা নিউজ
ফ্রিডম বাংলা নিউজ

সোমবার, ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪ |

EN

স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর যেখানে আটকে গেছেন ট্রুডো

বিশ্ব বাংলা ডেস্ক | আপডেট: মঙ্গলবার, আগস্ট ২২, ২০২৩

স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর যেখানে আটকে গেছেন ট্রুডো
বিচ্ছেদের পর মিডিয়ার সামনে খুব একটা বেশি দেখা যায়নি কানাডিয়ান প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে। স্ত্রী সোফির সঙ্গে বিচ্ছেদের পর তিনি এখন সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করছেন। 

বিবাহ বিচ্ছেদের পর পরিবার নিয়ে ব্রিটিশ কলোম্বিয়াতে ছুটিতে ছিলেন ট্রুডো। ছুটি শেষ করে তিনি আবার কাজে ফিরেছেন। চলতি মাসের ২ তারিখ স্ত্রী সোফিয়ার সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় ট্রডোর। তবে বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে জনসম্মুখে কোনো কথা বলেননি তিনি। 

সোমবার অবশেষে কথা বলে কানাডিয়ান প্রধানমন্ত্রী। খবর এনডিটিভির।

ট্রুডো বলেন, ১০ দিনের ছুটিতে আমি খুবই আনন্দ করেছি। পরিবারকে সময় দিয়েছি। সন্তানদের প্রতি মনোযোগ বাড়িয়েছি।  তবে তাকে বিবাহ বিচ্ছেদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে বিষয়টি এড়িয়ে যান। যারা তাদের এসব কাজকে সমর্থন জানিয়েছেন তাদেরকে তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি জানিয়েছে, বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে তিনি কোনো কথা বলতে চান না। এটি তিনি আড়ালে রাখতে চান। 

তিনি সেই সব কানাডিয়ানদের প্রতি সম্মান জানাচ্ছেন যারা তাদের এ ঘটনাকে স্বাভাবিক হিসেবে দেখছেন। 

৫১ বছর বয়সী ট্রুডো ২০০৫ সালে সোফি জার্জিয়ারি ট্রুডোর সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। বর্তমানে সোফির বয়স ৪৮ বছর। তাদের তিনটি সন্তান রয়েছে। তারা হচ্ছেন-জ্যাভিয়ার (১৫), এলা গ্রেইস (১৪) এবং হার্ডিন (৯)।

ট্রুডোর ভাগ্যটা অবশ্য তার বাবার মতোই। বাবাও কানাডার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং প্রধানমন্ত্রী থাকাকালেই ১৯৭৭ সালে স্ত্রী মারগারেটের সঙ্গে তার বিচ্ছেদ হয়। ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর অনেকগুলো সংকটের ভেতর দিয়েই গেছেন ট্রুডো। তবে এত বড় ব্যক্তিগত সংকটের মুখে সম্ভবত আর পড়েননি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই তিনি বারবার পারিবারিক জীবনের ওপর জোর দিয়ে কথা বলতেন।