Can't found in the image content. বাংলাদেশে বিশাল বিনিয়োগ করবে জাপানের কামেদা | ফ্রিডম বাংলা নিউজ
ফ্রিডম বাংলা নিউজ

সোমবার, ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪ |

EN

বাংলাদেশে বিশাল বিনিয়োগ করবে জাপানের কামেদা

ফ্রিডমবাংলানিউজ ডেস্ক | আপডেট: রবিবার, আগস্ট ২০, ২০২৩

বাংলাদেশে বিশাল বিনিয়োগ করবে জাপানের কামেদা
বাংলাদেশে বিশাল বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে জাপানিজ বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান কামেদা। 

সম্প্রতি ব্যবসায়িক সফরের অংশ হিসেবে তিনি দ্বীপ জেলা ভোলায় যান। সেখানে বেসরকারি এনজিও গ্রামীণ উন্নয়ন সংস্থার সঙ্গে কৃষিতে যৌথভাবে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ ছাড়া বাংলাদেশের খাদ্য বাজারেও বিনিয়োগে আগ্রহ দেখিয়েছে কোম্পানিটি। 

জাপানিজ বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান কামেদা সেইকা কোম্পানি লিমিটেডের প্রধান ড. লেক রাজ জুনেজা জানান, আমি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী, আমি বাংলাদেশে বারবার আসতে চাই। ফু-ওয়াং ফুডস ও এমারাল্ড অয়েলের ফ্যাক্টরি ঘুরে দেখেছি। প্রতিষ্ঠান দুটি আমার পছন্দ হয়েছে। আমি চাল নিয়েই কাজ করি। বাংলাদেশে চাল দিয়ে বিস্কুট তৈরির বিষয়টি আমার মাথায় আছে। 

গত বৃহস্পতিবার সাত দিনের ব্যবসায়িক সফরে বাংলাদেশে আসেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান।

বুধবার একটি অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানিয়েছেন ড. লেক রাজ জুনেজা। এর আগে অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশেও আমি চাল নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী।


তিনি বলেন, এমারাল্ড অয়েল ও মিনোরী বাংলাদেশে লিমেটেড দুটি পরিদর্শন করে আমার ভালো লেগেছে। তারা ধান-চাল নিয়ে কাজ করে। এতে আমার বিনিয়োগের আগ্রহ আছে। 

মিনোরী বাংলাদেশ ও ফু-ওয়াং ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিয়া মামুন বলেন, ইউরোপ, আমেরিকা, চীন, জাপান, ভারত, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের বাজারে চালের ব্যবসা করে

জাপানের বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান কামেদা সেইকা কোম্পানি লিমিটেড। বাংলাদেশ সফরে সেই কোম্পানির প্রধান ড. লেক রাজ জুনেজা এমারাল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও ফু ওয়াং ফুডসের ফ্যাক্টরি পরিদর্শন করেছেন। তিনি শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি এমারাল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে বিনিয়োগ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে পাশাপাশি তারা মিনোরী বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চান।

তিনি বলেন, জাপান থেকে অনেক বিনিয়োগকারী আমার সঙ্গে বাংলাদেশে এসেছেন। তারা অনেকেই বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে তাদের মধ্যে কামেদা সেইকা অন্যতম।

তারা ইউরোপ-আমেরিকাসহ এশিয়ার অনেক দেশে চালের বাজার নিয়ন্ত্রণ করে। তারা চালকে প্রক্রিয়াজাত করে প্রতি কেজি ১ হাজার টাকায়ও বিক্রি করে। বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে চাল উৎপাদন হয়। ফলে আমি চাই বাংলাদেশে তারা বিনিয়োগ করুক। তারা আমাকে আশ্বস্ত করেছেন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করবেন।