ফ্রিডম বাংলা নিউজ

শুক্রবার, নভেম্বর ২২, ২০২৪ |

EN

২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় ৩৫৫ মৃত্যু, শনাক্ত ২ লাখ

বিশ্ব বাংলা ডেস্ক | আপডেট: সোমবার, নভেম্বর ১৪, ২০২২

২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় ৩৫৫ মৃত্যু, শনাক্ত ২ লাখ
মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় আগের দিনের তুলনায় কমেছে মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩৫৫ জন এবং নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ২ লাখ ৮ হাজার ৬৯৭ জন। আগের দিন মারা গেছেন ৪৮৯ জন ও সংক্রমিত হন ২ লাখ ২১ হাজার ৩১০ জন।

সোমবার (১৪ নভেম্বর) সকালে বৈশ্বিক পর্যায়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার আপডেট দেওয়া ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসটিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৪ কোটি ৩ লাখ ১৭ হাজার ২০৯ জনে। আর বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৬ লাখ ১৫ হাজার ৩৫২ জনে। এসময়ে করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৬১ কোটি ৯৮ লাখ ৬৪ হাজার ১২১ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সেরে উঠেছেন ২ লাখ ৭ হাজার ১১১ জন।

বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি শনাক্ত হয়েছে জাপানে। আক্রান্তের দিক থেকে তালিকার ৯ নম্বর থাকা দেশটিতে এ সময়ে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৮ হাজার ৮৯৪ জন ও মারা গেছেন ৬৭ জন। এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৪৭ হাজার ৫৭৯ জন। দেশটিতে করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২ কোটি ৫ লাখ ৫৮ হাজার ৬৪২ জন।

দৈনিক সংক্রমণের দিক দিয়ে জাপানের পরই দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হন ৪৮ হাজার ৪৬৫ জন এবং মারা গেছেন ৪৮ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ২ কোটি ৬১ লাখ ৯৪ হাজার ২২৯ জন, মারা গেছেন ২৯ হাজার ৬৬৫ জন।

করোনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ১১ লাখ ১২৭ জন। আর গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন দুইজন। এ পর্যন্ত দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৯ কোটি ৯৮ লাখ ৯৮ হাজার ৪৬৭ জন। সুস্থ হয়ে ওঠেছেন ৯ কোটি ৭৪ লাখ ৫৯ হাজার ৮২৫ জন।

তালিকায় এর পরের স্থানগুলোতে রয়েছে ভারত, ব্রাজিল, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, ইতালি, তুরস্ক, স্পেন, আর্জেন্টিনা, ইরান ও কলম্বিয়া। তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৪৬ নম্বরে। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৩৬ হাজার ১৬৬ জন। মারা গেছেন ২৯ হাজার ৪২৭ জন। আর সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৯ লাখ ৮৩ হাজার ৭৬১ জন।

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান প্রদেশের হুবেই শহরে প্রথম করোনার অস্তিত্ব শনাক্ত হয়। কয়েক মাসের মধ্যেই ভাইরাসটি বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। পরের বছরের ১১ মার্চ করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।