চলমান ডলার সংকটের মধ্যে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও কমে ৩৭ বিলিয়ন ডলারে নেমেছে।
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) ১.৭৩ বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ এ পর্যায়ে নেমেছে।
বৃহস্পতিবার দিনশেষে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩৭ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলারে। বুধবার যা ৩৮ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার ছিল।
যদিও এক্সপোর্ট ডেভেলপমেন্ট ফান্ড ঋণসহ বিভিন্ন তহবিলে দেওয়া অর্থ বাদ দিয়ে রিজার্ভের হিসাব করলে দেশের ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ এখন ৩০ বিলিয়ন ডলার।
এদিকে বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছর শেষে বাণিজ্য ঘাটতি হয়েছে ৩৩.২৫ বিলিয়ন ডলার, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। একই সময় বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যের (কারেন্ট অ্যাকাউন্ট) ঘাটতিও সাড়ে ১৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে।
বিদায়ী অর্থবছরে ৭.৬ বিলিয়ন ডলার ব্যাংকগুলোর কাছে বিক্রি করতে হওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ বড় ধরনের ঘাটতির মুখোমুখি হয়েছে । এছাড়া চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত ২.৭ বিলিয়নের বেশি বিক্রি করছে।