Can't found in the image content. ডিজিটাল তুলাতুলি ভিলেজ কাম আগ্রিগেশন সেন্টার" পরিদর্শন ও মতবিনিময়ের উদ্দেশ্যে কক্সবাজারে -পলক | ফ্রিডম বাংলা নিউজ
ফ্রিডম বাংলা নিউজ

রবিবার, ডিসেম্বর ২২, ২০২৪ |

EN

ডিজিটাল তুলাতুলি ভিলেজ কাম আগ্রিগেশন সেন্টার" পরিদর্শন ও মতবিনিময়ের উদ্দেশ্যে কক্সবাজারে -পলক

ফ্রিডমবাংলানিউজ ডেস্ক | আপডেট: শুক্রবার, জুলাই ১৫, ২০২২

ডিজিটাল তুলাতুলি ভিলেজ কাম আগ্রিগেশন  সেন্টার" পরিদর্শন ও মতবিনিময়ের উদ্দেশ্যে কক্সবাজারে -পলক
"ডিজিটাল তুলাতুলি ভিলেজ কাম আগ্রিগেশন  সেন্টার" পরিদর্শন ও মতবিনিময়ের উদ্দেশ্যে উখিয়া উপজেলার রত্না পালং ইউনিয়নের এর পথে...রওনা দিয়েছেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।

তিনি  ফেইসবুকে লিখেছেন ১৩ বছর আগে আমরা ছিলাম প্রযুক্তিগতভাবে পিছিয়ে পড়া একটি দেশ। আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন বাস্তবতা ও বিশ্বের বিশ্বয়। ডিজিটাল বাংলাদেশকে বাস্তবে রূপান্তরিত করার জন্য এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার সরকারের রূপকল্প বাস্তবায়নের জন্য, আইসিটি বিভাগ ক্রমাগত অগ্রদূত হিসেবে কাজ করছে যা কেবলমাত্র বাংলাদেশের জনসেবা প্রদানের দৃশ্যপটই পরিবর্তন করেনি বরং সর্বস্তরের নাগরিকদের সুবিধা পেতে সক্ষম করেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে বাস্তবায়িত করতে জনগণের নখদর্পণে সরকারি সেবা সমূহ আজ সহজলভ্য হয়েছে।

বাংলাদেশকে কৃষি প্রযুক্তিতে আধুনিকায়ন করে শক্তিশালী অর্থনীতি গঠন সরকারের অন্যতম একটি ভিশন। সেই লক্ষে এটুআই, আইটিসিটি ডিভিশন ও অন্যান্য প্রকল্পের মাধ্যমে সরাসরি সহায়তা প্রদান করে আসছে। 
বর্তমানে কৃষক এবং সাধারণ নাগরিকে আমরা বিভিন্ন রকম সেবা দিয়ে আসছি।  

ফুড ফর নেশন: দেশের খাদ্যশস্য ও কৃষিপণ্যের সঠিক বিপণন, ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত এবং জরুরি অবস্থায় ফুড সাপ্লাইচেইন অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশের প্রথম উন্মুক্ত কৃষি মার্কেটপ্লেস ‘ফুড ফর নেশন (foodfornation.gov.bd)’ চালু হয়েছে। ‘ফুড ফর নেশন’ বাংলাদেশের প্রথম উম্মুক্ত কৃষিপণ্য প্ল্যাটফর্ম। প্রায় ৪ হাজারের বেশি কৃষক ও এই সাপ্লাইচেইনে সংযুক্ত অনেকেই এখন এই প্লাটফর্মটি ব্যবহার করছেন।

ডিজিটাল সার্ভিস: সরকারি ম্যানুয়াল পরিষেবাগুলিকে ডিজিটাইজ করার লক্ষ্যে, ডিজিটাল সার্ভিসের ডিজাইন ল্যাব এবং MyGov প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ১৮০০ টি বেশি সরকারি পরিষেবা ডিজিটাল করা হয়েছে। 

ডিজিটাল সেন্টার: এখন পর্যন্ত, প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত নাগরিকরা সারা দেশে ৮৩৬৩টি ডিজিটাল সেন্টার থেকে ৬১ কোটি ৯০ হাজারের বেশি পরিষেবা পেয়েছে।

একশপ: একশপ এর ইকমার্স ইকোসিস্টেম চেইন দেশব্যাপী ১০ হাজারের অধিক উদ্যোক্তা এবং সাড়ে ছয় হাজারের অধিক ডিজিটাল সেন্টার যুক্ত রয়েছে। এর পাশাপাশি ই-কমার্স এজেন্ট হিসেবে দুই হাজারের বেশি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কাজ। কৃষকদের অনলাইন মার্কেটে কানেক্ট করে দিতে এবং পরিবহন সেবা প্রদান করে আসছে। 

মুক্তপাঠ: বিদ্যমান শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ ব্যবস্থাকে আপগ্রেড করার জন্য, মুক্তপাঠ নামের ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এর মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী বা  আগ্রহীরা যে কোনো স্থান থেকে, যেকোনো সময় অনলাইন প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন। মুক্তপাঠ এর ২১০ টি ই-লার্নিং কোর্সে ২০ লাখের বেশি শিক্ষার্থী অনলাইনে নথিভুক্ত হয়েছে এবং ১০ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী তাদের পছন্দনীয় কোর্স সম্পন্ন করেছে।

আইল্যাব : নাগরিকদের সামাজিক সমস্যা চিহ্নিত করতে এবং সেগুলো সমাধান করে  সেবা সকলের কাছে পৌঁছে দিতে  এখন পর্যন্ত  ২৭২ টি উদ্ভাবনী প্রকল্পে অর্থায়ন করেছে আইল্যাব । যার মধ্যে ৪টি সফল প্রকল্পের বাণিজ্যিকীকরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।যার মধ্যে রয়েছে  দেশীয় পাওয়ার টিলার, PNPK - কৃষকদের জন্য একটি দ্রুত মাটি পরীক্ষার অন্যতম কিট ।
আইসিটি ডিভিশন এবং এফএও যৌথ ভাবে কৃষি প্রযুক্তিতে বিপ্লব নিয়ে আসতে পারে। যা ডিজিটাল উদ্ভাবনের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদনশীলতা, ভূমি-ভিত্তিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা, খাদ্য নিরাপত্তা, গ্রামীণ কৃষকদের আয় এবং গ্রামীণ পরিবারের জীবন-জীবিকার উন্নতি ঘটাতে পারে।  এবং আমাদের একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ হিসেবে বিশ্ব মঞ্চে প্রতিষ্ঠিত করবে।