ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক (ডিএসইএক্স) থেকে বাদ পড়ল ৮৩ কোম্পানি। আবার নতুন করে যোগ হলো ১৬টি। প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক পুনর্মূল্যায়নে (রি-ব্যালেন্সিং) এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ বিষয়ে ডিএসইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিমান প্রতিষ্ঠান এসএন্ডপির সূচক পদ্ধতি অনুসরণ করে পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুসারে তারা এ কাজ করেছে। এক্ষেত্রে তারা প্রতি বছরের মতো এবারও অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করেছে। ২০১৩ সাল থেকে একই পদ্ধতি অনুসরণ করছে ডিএসই। ফলে বিভ্রান্ত হওয়া অথবা বাজারে কোনো ধরনের গুজব ছড়ানোর সুযোগ নেই।
ডিএসই থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উলেখ করা হয়, কোন কোম্পানি সূচকে থাকবে আর কোনটি বাদ পড়বে, সেজন্য তারা এসএন্ডপির সূচক পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকে। এক্ষেত্রে রি-ব্যালেন্সিং রেফারেন্স তারিখ ফ্লোট সমন্বিত বাজারমূলধন ১০ কোটির উপরে থাকতে হবে। তবে অন্যান্য শর্ত পূরণ হলে বর্তমানে সূচকে কোম্পানির ক্ষেত্রে সাত কোটি হলেও চলবে।
পাশাপাশি কোম্পানিগুলোর ছয় মাসে ন্যূনতম দৈনিক গড় লেনদেন ১০ লাখ টাকা থাকতে হবে। এক্ষেত্রেও শর্ত পূরণ হলে বর্তমানে সূচকে থাকা কোম্পানির গড় লেনদেন সাত লাখ টাকা হলেও সমস্যা নেই। এছাড়াও সূচকের জন্য যোগ্য কোম্পানিগুলো রি-ব্যালেন্সিং তারিখ থেকে তিন মাস আগে, প্রতি মাসের লেনদেন কমপক্ষে ৫০ শতাংশ থাকতে হবে।