গাজায় ইসরাইলের সহিংসতায় এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৬৫১ ফিলিস্তিনির প্রাণ গেছে। অপরদিকে হামাসের হামলায় ইসরাইলের নিহতের সংখ্যা ১ হাজার ৪০০ জন।
গত ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামলা করে হামাস। এরপরই গাজায় শুরু হয় ইসরাইলি বর্বরতা। যা এখনো চলছে। সর্বশেষ ২৪ ঘন্টায় গাজার ৪০০ জনের জীবন কেড়ে নিয়েছে ইসরাইল। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ খবর দিয়েছে।
পশ্চিম তীরে চলমান গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রেখেছে ইসরাইলি সেনারা। সর্বশেষ ১২০ ফিলিস্তিনিকে আটক করে নিয়ে গেছে ইসরাইলি বাহিনী।
হামাসের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে হিজবুল্লাহ। তারা জানিয়েছে, গাজায় ইসরাইলি সেনাদের কবর রচিত হবে। এ ঘোষণার পর হিজবুল্লাহকে টার্গেট করে সোমবার দুটি বিমান হামলা করেছে ইসরাইল।
এদিকে গাজায় ইসরাইলি নৃশংস রকেট ও বিমান হামলায় এ পর্যন্ত ৩১ টি মসজিদ ধ্বংস হয়েছে। মসজিদ ছাড়াও কয়েকদিন আগে আল-আহলি নামের একটি হাসপাতালেও হামলা করেছে ইসরাইল।
গাজায় ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরাইলি হামলার প্রথম দিন থেকে এ পর্যন্ত গাজায় মোট মসজিদ ধ্বংসের সংখ্যা ৩১টি। এর আগে ২৬টি মসজিদ ধ্বংস হয়েছিল। রোববারের হামলায় আরো ৫টি মসজিদ চুরমার হয়েছে।
এমন অবস্থায় গাজায় যুদ্ধবিরতি চায় চীন। দেশটি বলছে, গাজায় সহিংসতা বন্ধে যা করা দরকার তা-ই করা হবে।