ঈদের ছুটি কাটাতে চিকিৎসা ভ্রমন ব্যবসাসহ স্বজনদের সাথে দেখা করতে অনেকেই ভারতে গেছেন।
ঈদের দুদিনে বাধভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় বেড়েছে যাত্রী যাতায়াত। যাত্রীদের উপচে পড়া ভীড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন প্রশাসনের সদস্যরা। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দীর্ঘ লাইনের ফলে নারী শিশু ও বৃদ্ধরা পড়ছেন চরম দুর্ভোগ।
ভারতের বানিজ্য শহর কোলকাতার সাথে বেনাপোলের দুরত্ব কম হওয়ায় যাত্রীরা বেনাপোল পেট্টাপোল স্থল পথে যাতায়াতে করেন বেশী।
অন্যদিকে করোনা শিথিলে ভ্রমন ভিসা চালু হওয়ায় বেড়েছে যাত্রীদের গমনাগমন। ঈদের পরের দিন চিকিৎসা, দর্শনীয় স্পটে ভ্রমন, স্বজনদের সাথে দেখাসহ কেনাকাটা শেষে স্বপরিবারে হাজার হাজার যাত্রী ফিরছেন।
তবে নো-ম্যান্স ল্যান্ড এলাকায় যাত্রীদের নানা ভাবে হয়রানীর ও দুর্ভোগ বেড়েছে কয়েকগুন। দুপার কাষ্টম ইমিগ্রেশন পৌছাতে১০টি জায়য়গায় লাইনে দাড়িয়ে নারী শিশু বৃদ্ধরা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। হচ্ছেন হয়রানিও ভোগান্তির শিকার।
ভারতীয় অংশে গেটে পাসপোর্ট চেকিং ধীর গতিতে দীর্ঘ লাইনের সৃষ্টি হচ্ছেন । রোদ বৃষ্টি ও ভ্যপসা গরমে অতিষ্ট তারা।
যাত্রী দুর্ভোগ লাঘবে চেষ্টা করছেন বলে জানান ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ ও পোর্ট থানার ওসি কামাল ভুইয়া।
গত ৭দিনে প্র্রায় ৩৮হাজার যাত্রী যাতায়াত করেছে বলে গনমাধ্যমকে জানান ইমিগ্রেশন সংশ্লিষ্টরা।